Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

**শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : মেহেরপুর জেলার স্বাক্ষরতার হার ৫৩.৩২%। এই জেলায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা পর্যায়ে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৭৮ টি। যার মধ্যে : ০১ টি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,০০ টি মেডিকেল কলেজ, ১২৭ টি স্কুল ও ৭ টি স্কুল এন্ড কলেজ, মাদ্রাসা-২৬ টি, কলেজ-১৫ টি রয়েছে। ছক আকারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠা,শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর তথ্য তুলে ধরা হলো।


** নতুনভাবে জাতীয়করণকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে সাতক্ষীরা জেলায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ০২ টি কলেজ ও  ০২  টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সরকারি করণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেনে।

**শিক্ষদের ট্রেনিং সংক্রান্ত তথ্য ঃ
বর্তমানে ১৭০০ শিক্ষককে ধারাবাহিক মূল্যায়ন পদ্ধতির উপর প্রশিক্ষণের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে। ২০১৪-২০২১ বছরে মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ১৮০০ শিক্ষককে “হাতে-কলমে বিজ্ঞান” বিষয়ক ও ১৭৫০ জন শিক্ষককে “কৃতি ভিত্তিক ব্যাবস্থাপনা” ,২৮০০ জন শিক্ষককে “জীবন দক্ষতার”  ,১২০০ জন শিক্ষক কে “টিসিজি” উপর পশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ চলমান আছে  যেমন- PBM, CQ, Practical Science, CPD, ICT, Leadership, In-service, Computer Hardware Training, Foundation, Life Skill Development, TCG
** শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান পদ্ধতি:
বর্তমানে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিতে পাঠদান করা হয়। শিক্ষার্থীর উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পাঠপরিকল্পনার মাধ্যমে পাঠদান করা হয়। শিক্ষক ডায়েরি,টিসার্স কারিকুরাম গাইড, বিভিন্ন ধরনের মূল্যায়ন পদ্ধতি ব্যবহার করে  পদ্ধতি পাঠদান নিশ্চিত করা হয়। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ও আইএলসির মাধ্যমে পাঠদান পরিচালনা ও তদারকি করা হচ্ছে নিয়মিত। সাতক্ষীরা জেলায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সকাল ১০.০০ ঘটিকা থেকে বেলা ৪.০০ ঘটিকা পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম চালানো হয়।

**শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি :
শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে  জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ নিয়মিত পরিদর্শন ও সুপারভিশন করে থাকেন। তাছাড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়, অভিভাবক সমাবেশ,মা সমাবেশ ইত্যাদির মাধ্যমে নিয়মিত কাউন্সিলিং করা হয়  শিক্ষার্থী উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য।

** কম্পিউটার ল্যব এর তথ্য:
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে, শিক্ষার্থীদের আইসিটিমুখী ও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যব স্থাপন করেছে। বর্তমানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ২৮ টি, আইএলসি ০৪ টি ও বিসিসি কর্তৃক প্রদত্ত ০৫ টি সহ মোট ৩৭ টি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে।

** মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম এর তথ্য:
বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এটুআই কর্তৃক মাল্টিমিডিয়ার ক্লাসরুমের মাধ্যমে পাঠদান পর্যালোচনা করা হয়। শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়ন ও পাঠদানকে আকর্ষণীয়র করার জন্য এই জেলায় ১৭২ টি শিক্ষা প্রতিষ্টচানে ২৫০ টি মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে নিয়মিত পাঠদান করা হচ্ছে। মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে পাঠদান বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষকদের নিয়মিত আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও এ্যপসের মাধ্যমে নিয়মিত মনিটোরিং করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানে ল্যপটপ ও প্রজেক্টর বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগির অনুদান ও প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অর্থায়নে ল্যপটপ ও প্রজেক্টর ক্রয়ে উৎসাহিত করা হচ্ছে।


** ওয়েবসাইট এর তথ্য:
ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমানের নিমিত্তে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডায়ানামিক ওবেসাইট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া তাদের ওয়েবসাইট হালনাগাদ করার জন্য তদারকি করা হচ্ছে। মেহেরপুর জেলায় প্রায় ৭২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাদের নিজস্ব ওয়েসাইট রয়েছে।

**বিনামুল্যে বই বিতরণ:
বর্তমান সরকার ২০১০ খ্রি: থেকে অদ্যবধি মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ করে যাচ্ছে। ২০২১ সালে মেহেরপুর জেলায় ৯০,০২৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮,৯০,২৯৮  বই বিনামূরে‌্য বিতরন করা হয়।

** মিডডে মিল চালুকরণ:
 বর্তমানে মেহেরপুর জেলায় 126 টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মিডডে মিল চালু আছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুষ্টি ঘাটতি রোধকল্পে বিভিন্ন প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত সচেতন করা হচ্ছে। তাছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা হিসেবে প্রতিটি উপজেলায় ১৫ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মিড ডে মিল চালু করা হবে এই মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

**ই-ফাইলিং:
 ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমানের নিমিত্তে এবং দ্রæততা,জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার বৃদ্ধির লক্ষ্যে  বর্তমানে জেলা ও উপজেলা সকল দপ্তরে অনলাইনভিত্তিক কার্যক্রম বৃদ্ধি করা হচ্ছে। জুন-২০১৯ রিপোর্ট অনুযায়ি মেহেরপুর জেলা শিক্ষা অফিস অঞ্চলের মধ্যে ২য় অবস্থানে আছে।

**পরীক্ষার ফলাফল:
সাতক্ষীরা জেলায় এস.এস.সি-২০১৯ এর পাশের হার ছিলো ৯৩.৫৪। যশোর বোর্ডে সাতক্ষীরা জেলার অবস্থান ছিলো ২য়। এস এস সি মোট পরীক্ষার্থী ছিলো-৯,০১৪  জন এবং দাখিল পরীক্ষার্থী ছিলো-২,৭৫১ জন। এসএসসি  ভোকেশনাল পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ৮৯৭ জন।

** বিজ্ঞান মেলা, বিজ্ঞান শিক্ষা ও শিক্ষার্থী:
বিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার এই জেলায় ৮০০ শিক্ষককে“হাতে-কলমে বিজ্ঞান” বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। শিক্ষর্থীর আগ্রহ বৃদ্ধির জন্য সহজলব্ধ উপকরণ ব্যবহার করা হচ্ছে। তাছাড়া সরকার নিয়মিতভাবে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞান সরঞ্জামাদি প্রদান করছে। বিজ্ঞান বিষয়ে আগ্রহী ও ক্ষুদে বিজ্ঞানি তৈরির লক্ষ্যে বিজ্ঞান কুইজ প্রতিযোগিতা,বিজ্ঞান মেলা, গণিত ও অলিম্পিয়াড প্রতিযোগতার আয়োজন করা হয়। এই জেলা বিভিন্ন পর্যায়ে প্রায় ৯২৪৪ জন বিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষার্থী রয়েছে।

** উপবৃত্তি সংক্রান্ত তথ্য:
নারী শিক্ষার  হার বৃদ্ধিসহ শিক্ষা হার ও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার তফসিলি উপবৃত্তি ও অন্যান্য বৃত্তি নিয়মিত প্রদান করে যাচ্ছে। তফসিলি উপবৃত্তিসহ মোট উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৯,০০০ জন।

**তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগ,বাস্তবায়ন ও তথ্য অফিসার:
তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে তথ্য অধিকারআইন -২০০৯ বাস্তবায়নে জেলা শিক্ষা অফিস, সাতক্ষীরা এর তথ্য প্রদান ইউনিটে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(আরটিআই) নিয়োগ ও আপীল কর্তৃপক্ষ (আরটিআই) নির্ধারণ করত: দৈনন্দিন তথ্য আদান প্রদান কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিস মেহেরপুর এর তথ্য প্রদান ইউনিটে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(আরটিআই) জনাব আখতারুজ্জামান,মোবাইল নং-০১৭৩৭০৭৫০৫৮।

**এপিএ(অচঅ) চুক্তির সফলতা:
 জেলা শিক্ষা অফিসার,সাতক্ষীরা উপ-পরচিালক, মাধ্যমকি ও উচ্চ শক্ষিা, খুলনা অঞ্চল- এর মধ্যে ২০১৮-১৯ যে চুক্তি স্বাক্ষরতি হয় তা সফলতার সাথে  ৯০% সম্পাদন বা অর্জন সম্ভব হয়েছে।

** শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন:
সরকার সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় “জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল ” শিরোনামে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রনয়ণ করেছে। এর অভিলক্ষ্য হরো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা। মাঠ পর্যায়ের কার্যালয়ের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিবীক্ষণ কাঠামো, ২০২১-২০২২ প্রনয়ণ করা হয়েছে জেলা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক।

পুরুষ-মহিলা বিভাজন,সাতক্ষীরা (সৃজনশীল প্রশিক্ষণ)

** কোচিং বাণিজ্য নীতিমালা-২০১২ প্রয়োগ:
 শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বাস্তবায়নে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা- ২০১২ বাস্তবায়নে জেলা কমিটি গঠনপূর্বক কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। বাস্তবে প্রতিয়মান হয় যে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রেগুলার পাঠদানের চেয়ে বিশেষ পাঠদানে শিক্ষকরা বেশি আগ্রহী। সরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতির হার খুবই কম। বিদ্যালয় চলাকালিন তাদেরকে বিভিন্ন কোচিং এ দেখা যায়। সাধারণ শিক্ষার্থীরা “বিশেষ ক্লাসে” উপস্থিত না হলে বা অংশগ্রহণ না করলে শিক্ষকরা অভিভাবকদের ফোন দেয় অথচ “নিয়মিত ক্লাসে” সপ্তাহের পর সপ্তাহ না আসলে কোন খোজ-খবর নেয়া হয় না।
**  SDG অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন:
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষ্যে জেলা শিক্ষা অফিসার,সাতক্ষীরা কর্তৃক এসডিজি-৪  (কোয়ালিটি এজুকেশন)শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিতকরণ ও বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

** বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়ন:
প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ কর্ণার, এসডিজি কর্ণারও উদ্ভিদ কর্ণার তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়নে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

 **জাতীয় দিবসসমূহ পালন ঃ
সরকার কর্তৃক নির্ধারিত তারিখে বিভিন্ন জাতীয় দিবস পালন ও অনুষ্ঠান করা হয়ে থাকে । যেমন :-
১.    শহীদ দিবস ও আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস।
২.    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস।
৩.    মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস।
৪.    ওর্য়াল্ড বুক দিবস।
৫.    রবীন্দ্র ও নজরুলজয়ন্তী
৬.    বিশ্ব পরিবেশ দিবস।
৭.    আর্ন্তজাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস।
৮.    জাতীয় শোক দিবস।
৯.    বিশ্ব শিক্ষক দিবস।
১০.    মহান বিজয় দিবস।
১১.    জাতীয় পাট দিবস  ইত্যাদি।
**বাল্যবিবাহ ও জঙ্গিবাদ নিরোধ :
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের নিবিড় তত্ত¡াবধানে বাল্যবিবাহ  ও জঙ্গিবাদ নির্মূলের চেষ্টা চলছে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ্যাসেম্বলির পর প্রত্যেক দিন বাল্যবিবাহ ও জঙ্গিবাদ নিরোধের জন্য আলোচনা করা হয়। মাদক, জঙ্গিবাদ ও বাল্যবিবাহকে নিরুৎসাহিত করার জন্য স্বর্ণকিশোরী, সততা স্টোর ইত্যাদি চালু করা হয়েছে।
**স্কাউটস্ ও গার্ল গাইডস :
এই অঞ্চলে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ইতোমধ্যে স্কাউটস্ ও গার্ল গাইডস এর কমিটি গঠন সম্পন্ন হয়েছে। এমনকি যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এখনও গার্ল গাইডস ও স্কাউটস চালু নাই সেখানে গার্ল গাইডস ও স্কাউটস চালু করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।